এক ইউনিয়নেই এক প্রার্থীর দেড় শতাধিক নির্বাচনি ক্যাম্প
বন্দর প্রতিবেদকঃ আগামী ৮ মে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বন্দর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করছের ৪ প্রার্থী। এরা হলেন বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ রশিদ(দোয়াত কলম), নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক আতাউর রহমান মুকুল( চিংড়ি মাছ) জেলা জাতীয় পার্টির সহসভাপতি মাকসুদ হোসেন (আনারস) তার ছেলে মাহমুদুল হাসান(হেলিকপ্টার)।
এ নির্বাচন ঘিরে আচরণ বিধি লংঘনের হিড়িক পড়েছে। এর মধ্যে মাকসুদ হোসেনের নির্বাচনি ক্যাম্প স্থাপন নিয়ে প্রার্থীসহ ভোটাররা নানা অভিযোগ করছেন। তারা বলেন, পুরো উপজেলা জুড়ে তিনিই সবচেয়ে বেশী ক্যাম্প স্থাপন করেছেন । বৃহস্পতিবার সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, বন্দর উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের মধ্যে কেবল কলাগাছিয়া ইউনিয়নেই মাকসুদ হোসেনের রয়েছে ১২০টি নির্বাচনী ক্যাম্প। এ ছাড়া মুছাপুর ইউনিয়নে প্রায় দেড় শতাধিক , বন্দর ইউনিয়নে শতাধিক ,
ধামগড় ইউনিয়নে শতাধিক ও মদনপুর ইউনিয়নে শতাধিক নির্বাচনি ক্যাম্প রয়েছে। অথচ ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের আচরণ বিধিমালাপত্রে নির্বাচন কমিশন(ইসি) জানায়, নির্বাচনে কোনো প্রতিদ্ব›িদ্ব প্রার্থী প্রতি ইউনিয়নে একটি এবং পৌরসভা এলাকায় প্রতি তিনটি ওয়ার্ডে একটির অধিক নির্বাচনি ক্যাম্প বা অফিস এবং কোনো উপজেলায় একটির অধিক কেন্দ্রীয় ক্যাম্প বা অফিস স্থাপন করতে পারবেননা। অধিক সংখ্যক ক্যাম্প স্থাপন করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অন্য প্রার্থীরা। এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন তারা। #