শিরোনাম
কলাগাছিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কর্মীবান্ধব নেতাকে মাইনাসের পাঁয়তারা!
বন্দর প্রতিবেদকঃ কলাগাছিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের রাজনীতির আকাশে দূর্যোগের ঘনঘটা দেখা দিতে শুরু করছে। দীর্ঘ দিন এ ইউনিয়নের নেতা-কর্মীরা বিতর্কের উর্দ্ধে থেকে তাদের কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসলেও ইদানীং একটি চক্র সেই ইমেজ ব্যাহত করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। শুধু তাই নয় আসন্ন কাউন্সিলকে ঘিরে চক্রটি ত্যাগীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে তারা টাকার বিনিময়ে হাইব্রিড ও অপরিপক্কদের দলের নেতৃত্বে আসীন করানোর পাঁয়তারায় লিপ্ত রয়েছে। বিশেষ করে সভাপতি পদ থেকে মোঃ আমিরুজ্জামানকে সরানোর জন্য তারা নানা অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এ প্রসঙ্গে নাম প্রকাশ না করার শর্তে জনৈক প্রবীণ আওয়ামীলীগ নেতা জানান,কলাগাছিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের মূল পদে আমিরুজ্জামানের বিকল্প আমিরুজ্জামান নিজেই। যারা দলের ক্ষতি চায় তারা হাইব্রিডদের নেতৃত্বে স্বপ্ন দেখে। একই শর্তে অপরাপর যুবলীগ নেতা জানান,আমিরুজ্জামান একজন ত্যাগী নেতা তাকে মাইনাস করে যারা কলাগাছিয়া আওয়ামীলীগকে সাজাতে চায় তারা দলের শত্রæ। আমিরুজ্জামান নিঃসন্দেহে সাদা মনের মানুষ। টাকার প্রলোভনে পড়ে কেউ কেউ আমিরুজ্জামানকে সরাতে চাইছে। তারা জামায়াত-বিএনপি’র অনুসারী। কলাগাছিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগে ভুতের আছড় পড়েছে কিছু পাতি নেতা জনৈক প্রবাসীর টাকার কাছে বিক্রি হয়ে নীতি আদর্শকে জলাঞ্জলী দিতে চাইছে। এদিকে আমিরুজ্জামানকে নিয়ে স¤প্রতি কলাগাছিয়া ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ জুম্মন তার ব্যাক্তিগত আইডি থেকে একটি স্ট্যাটাসে উল্লেখ করেন,আমিরুজ্জামান ১৯৯০সালে ছাত্র বয়স হতে রাজনীতিতে সক্রিয়। ১৯৯৬ এবং ২০০৩ সালে আমিরুজ্জামানের নেতৃত্বে বিএনপির বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রামে ঝাপিয়ে পড়ি। মোঃ জুম্মনের স্ট্যাটাসে সহমত পোষন করে কলাগাছিয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি রুহুল আমিন কমেন্টসে লিখেন ‘‘ আমির ভাই ও কাশেম ভাইয়েতেই নেতা কর্মীরা আস্থায় আছে। কলাগাছিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের শক্তি ও সাহসের নাম আমিরুজ্জামান আমির ভাই। আর কাশেম ভাই হলো সংগঠন সঠিক ভাবে পরিচালনার এক মাস্টারের নাম। যার ছোঁয়ায় সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কখন কি করবে সেই দিক নির্দেশনা পায়। তাই কলাগাছিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ পরিবার আমির ভাই ও কাশেম ভাইকেই চায়। সুতরাং তাদেরই জয় হবে ইনশাআল্লাহ’’। তবে নীতি-নির্ধারকের কাছে ত্যাগ নেতা-কর্মীদের জোরালো দাবী যে কোন মূল্যে হোক হাইব্রিডদের চক্রান্ত নস্যাৎ করে আমিরুজ্জামানকে যেনো স্বপদেই পূর্নবহাল রাখা হয়। আমিরুজ্জামান ফটোসেশন নেতা না। তিনি একজন রাজপথের নেতা। টানা ৩ মেয়াদে দল ক্ষমতায় থাকলেও তাকে বিন্দু পরিমান লোভ বা ক্ষমতার অপব্যবহার করেননি। তিনি একজন কর্মীবান্ধব নেতা।#