শিরোনাম
সব হারিয়ে আপনাদের মাঝে এসেছি, আমার আর হারাবার কিছু নেই – খান মাসুদ
বন্দর প্রতিবেদকঃ বাংলার স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ৪৩ তম ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বন্দর থানা যুবলীগ নেতা খান মাসুদের উদ্যোগে মিলাদ মাহফিল ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। (১৭ মে) বাদ আছর বন্দর ১ নং খেয়াঘাট সংলগ্ন বেবীস্ট্যান্ড গাউছুল আজম জামে মসজিদে এ মিলাদ মাহফিল ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া পূর্বে মুঠোফোনে যুবলীগ নেতা খান মাসুদ বলেন, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর প্রায় ছয় বছর নির্বাসিত জীবন শেষে দেশের গনতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে ১৯৮১ সালে ১৭ মে নিজ মাতৃভূমিতে ফিরে এসেছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।
সেদিন বঙ্গবন্ধু কন্যাকে সশরীরে দেখতে রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউতে লাখো জনতার সংবর্ধনায় সিক্ত হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। কিন্তু দু:খের বিষয় যে বাড়িতে ছেলেবেলা থেকে বড় হয়েছে এবং পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল। সেই ধানমন্ডি ৩২ নং বাড়িতে সেদিন খুনি জিয়া আমাদের নেত্রীকে ঢুকতে দেয়নি। পরে ৩২ নম্বরের মূল ফটকের সামনে জায়নামাজ বিছিয়ে নামাজ আদায় করে পরিবারের সকলের জন্য দোয়া করেন। খান মাসুদ বলেন, সেদিন আমাদের নেত্রী বাংলার জনগণের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন, ‘সব হারিয়ে আমি আপনাদের মাঝে এসেছি আমার আর হারাবার কিছু নেই।
আমার পিতা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে তাঁর আদর্শ বাস্তবায়নে আমি কাজ করে যাবো। আমার পিতার স্বপ্ন সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে এই বাংলার জনগণের জন্য আমি আমার জীবন উৎসর্গ করতে চাই। সেই কথার সাথে মিল রেখে নিজের জীবনের মায়া ছেড়ে সেদিন থেকে অদ্যাবধি এদেশের উন্নয়নে এবং দেশের জনগণের কল্যাণে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন। আল্লাহর অশেষ রহমতে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বেঁচে আছেন বলেই দেশ আজ বিশ্বের কাছে উন্নতশীল মর্যাদা লাভ করেছে। ওই সময় দোয়া মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন, বন্দর থানা যুবলীগ নেতা ডালিম হায়দার, বন্দর থানা ছাত্রলীগের সাবেক যুব ও ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক শেখ মাঈনু, আওয়ামীলীগ নেতা, আল-মামুন,যুবলীগ নেতা মোহসীন, সায়মন খান,আবু সাঈদ,আরিফুল ইসলাম অপু,রহিম,জীবন প্রমুখ। #