শত বছরের পুরানো ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে দুর্ঘটনার আশংকা নিয়ে বসবাস| চিহ্নিত করে ব্যাবস্থার আশ্বাস
মোঃ সহিদুল ইসলাম শিপু – বন্দর প্রতিবেদকঃ নারায়ণগঞ্জ বন্দরে ঝুঁকিপূর্ণ একাধিক বহুতল ভবনে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে শত শত পরিবার, যেকোন সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। এধরনের ভবনের সঠিক ব্যবস্থা গ্রহন না করা হলে দুর্ঘটনায় হারাতে পারে শত শত প্রাণ বলে ধারনা করছে সচেতন মহল। ১০ মার্চ শুক্রবার সকালে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বন্দর বাবুপাড়া এলাকার হাজী মো: হামিদ মিয়া (হামদু)এর ২টি ৪ তলা ভবন, একই এলাকার মৃত হালিম মিয়ার ২ তলা পুরান ভবন, বন্দর লক্ষনখোলা মৃত রহমান চেয়ারম্যানের ২ তলা বাড়ি, একই এলাকার দারুসালাম জামে মসজিদের পিলার, রুপালি আবাসিক এলাকার শহিদ মিয়ার ২তলা বাড়ি, সোনাকান্দা করইতলা মোর এলাকায় ৪ তলা ভবনসহ বন্দরের বিভিন্ন এলাকায় বসবাসের অনপুযোগি প্রায় শত বছরের পুরাতন ভবনে শত শত পরিবার বসবাস করছে।
এসময় ভাড়াটিয়াদের সাথে আলাপ কালে বলেন, এই বিল্ডিংয়ে থাকতে বয় করে কিন্তু কি করবো এখানে ভাড়া অনেক কম। একটু চিন্তা হয় কখন কি হয়ে যায় কারন টিভিতে দেখি বিভিন্ন দূর্ঘটনা খবর। দূর্ঘটনার চিন্তা করে বাসা ছাড়তে চাইলেও পারিনা কারন অনেক মাসের ভাড়া জমে গেছে ভাড়া পরিষোধ না করে বাড়িওলা যাইতে দিবেনা। এব্যাপারে একাদিক বাড়িওলার সাথে আলাপ কালে বলেন, আল্লাহ্ বরসা কিছুই হবে না মরন থাকলে মরবো।
এখন নতুন করে বাড়ি বানানো টাকা কই পাবো? বাড়াটিয়াদের বলেছি আমার বকেয়া ভাড়া দিয়ে বাসা ছেড়ে দিতে, আমার বাড়ি পোরান বলেইতো তাদের কাছথেকে ভাড়া কম নেই। এব্যাপারে বন্দর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ বি এম কুদরত এ খোদা বলেন, সাধারণত ভবনের বিষয়গুলি দেখেন রাজউক। তারপরও বন্দরে যে ভবনগুলি ঝুঁকিপূর্র্ণ এবং ভবনের আসপাসের মানুষের খতি হতে পারে সেই সকল ভবনগুলিতে আমরা আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করবো । #