শিরোনাম
বন্দরে বখাটেদের উপদ্রুপ বৃদ্ধি | প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা
বন্দর প্রতিবেদকঃ বন্দরে বখাটে যুবকদের উপদ্রুপ আশংকা জনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এমন অভিযোগ তুলেছে অভিভাবক মহল। তারা জানিয়েছে, বখাটেদের উৎপাতে কারনে বন্দরে গামের্ন্টস কর্মী থেকে শুরু করে স্কুল কলেজগামী ছাত্রীদের অভিভাবকরাও চরম ভাবে অতিষ্ট হয়ে উঠেছে। যড বর্তমানে বখাটেরা বন্দর থানার ঘারমোড়া ব্রীজ, বন্দর উপজেলার মোড়, মদনগঞ্জ নমুনা বাজার ব্রীজ ও ফরাজিকান্দাসহ এর আশে পাশে এলাকায় দলবদ্ধ ভাবে দাঁড়িয়ে থেকে এ পথে চলাচলরত বিভিন্ন গামের্ন্টস কর্মী ও স্কুল কলেজগামী ছাত্রীদের প্রতিনিয়ত উক্তক্ত করে আসচ্ছে। এ ব্যাপারে অভিভাবক মহল বহুবার সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেও এ ব্যাপারে তেমন কোন সারা পাওয়া যায়নি।
দিন যতই ঘনিয়ে আসচ্ছে বখাটেদের উৎপাত ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ব্যাপারে হাজী ইব্রাহিম আলম চাঁন স্কুল এন্ড কলেজের সাবেক অভিভাবক প্রতিনিধি একেএম ইব্রাহিম কাশেমের সাথে আলাপ কালে তিনি এর সত্যতা শিকার করে জানায়, এ সমস্যা অনেক দিনের। আমি স্কুল এন্ড কলেজের অভিভাবক প্রতিনিধি থাকা অবস্থায় চেষ্টা করেছি বখাটেদের যতটুকু সম্বভ প্রতিহত করার। হাজী ইব্রাহিম আলম চাঁন স্কুল এন্ড কলেজের ম্যানিজং কমিটির সভাপতি সমাজ সেবক আলহাজ্ব মঞ্জুর হাসান মঞ্জু তিনিও বখাটের দমনে ছিল বেশ আন্তিরিক।
বিগত সময়ে স্কুল এন্ড কলেজ গর্ভনিং বডির সভাপতি আলহাজ্ব মঞ্জুর হাসানসহ ম্যানেজিং কমিটির নেতৃবৃন্দ বখাটেদের দমান করার জন্য বেশ কয়েক বার পদক্ষেপ নিয়েছিল। তত সময়ে বন্দর থানা পুলিশ দিয়ে স্কুল চলাকালিন সময়ে উল্ল্যেখিত এলাকায় টহল জোরদার রাখায় ওই সময় বখাটেদের উৎপাত কমে যায়। আগের মত পুলিশের নজরদারি না থাকায় বর্তমানে উল্লেখিত এলাকায় আবারও বখাটেদের উৎপাত বেরে গেছে। এ অবস্থা থেকে রেহাই পেতে ভূক্তভোগী অভিভাবক মহল উপজেলা র্নিবাহী কর্মকর্তা বি.এম. কুদরত এ খুদা ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা এম.এ রমীদ এবং বন্দর থানার অফিসার ইনর্চাজ মোঃ আবু বকর সিদ্দিকের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন বন্দরের সচেতন মহল । #