বিউটিশিয়ানকে ধর্ষণ: বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থী রিমান্ডে
রিমান্ডে যাওয়া আসামিরা হলো—মো. রিয়াদ (২৪) ও ইয়াছিন হোসেন ওরফে সিয়াম (২৩)।এর আগে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শেরেবাংলা নগর থানার পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলম আসামিদের আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। আসামিদের পক্ষে তাদের আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এর বিরোধিতা করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত আসামিদের রিমান্ডের আদেশ দেন।বুধবার (১২ অক্টোবর) রাতে শেরেবাংলা নগর থানা পুলিশ ওই দুই শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করে।ওই বিউটিশিয়ান সাভারে থাকেন। তিনি বাসায় গিয়ে নারীদের ফেসিয়াল করে দিতেন। তার অনলাইন পেজে দেওয়া নাম্বারে গত ১১ অক্টোবর ফোন দেন এক নারী। এ সময় জানানো হয়, শুক্রাবাদ এলাকার এক বাসায় গিয়ে ফেসিয়াল করে দিতে হবে। সে তথ্যের ভিত্তিতে সাভার থেকে ওই বিউটিশিয়ান শুক্রাবাদের উদ্দেশে রওনা হন। এ সময় রিয়াদ তার অবস্থান সম্পর্কে ফোনে বারবার জানতে চাচ্ছিল। সন্ধ্যার পর রিয়াদ শুক্রাবাদে ওই বিউটিশিয়ানকে রিসিভ করে তার ভাড়া বাসায় নিয়ে যায়। এ সময় ওই বাসায় রিয়াদ, তার বন্ধু সিয়াম ও জিতু ছাড়া কেউ ছিল না। তারা তিনজন মিলে বিউটিশিয়ানকে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের পর সেই নারীকে রাস্তায় একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তুলে দেয় তারা।