মহাত্মা গান্ধীর ১৫৩ তম জন্ম জয়ন্তী ও আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস উদযাপনে শ্রদ্ধা নিবেদন
নারায়ণগঞ্জের খবর প্রতিবেদকঃ আজ ২ অক্টোবর ভারতের জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধীর ১৫৩ তম জন্ম জয়ন্তী ও আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস উদযাপনে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতি নারায়নগঞ্জের লাঙ্গলবন্দে গান্ধী ঘাটে অবস্থিত মহাত্মা গান্ধী আবখ্য মূর্তির স্মৃতি স্তম্ভে পুস্পস্তবক অর্পন করে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়
আজ ২ অক্টোবর ভারতের জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধীর ১৫৩ তম জন্ম জয়ন্তী ও আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস উদযাপনে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতি নারায়নগঞ্জের লাঙ্গলবন্দে গান্ধী ঘাটে অবস্থিত মহাত্মা গান্ধী আবখ্য মূর্তির স্মৃতি স্তম্ভে পুস্পস্তবক অর্পন করে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এসময় এক মিনিট নিরবতা পালন করে মহাত্মা গান্ধীর প্রতি
শ্রদ্ধা জানান বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতি।আজ রোববার সকালে নারায়ণগঞ্জের লাঙ্গলবন্দে গান্ধী ঘাটে মহাত্মা গান্ধী স্মৃতি স্তম্ভে এ কর্মসূচী পালন করা হয়।
এসময় উপস্থিথ ছিলেন, বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতির প্রসিডিয়াম সদস্য মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হক, সমিতির অন্যান্য নেতৃবৃন্দের মধ্যে সাধারন সম্পাদক নারায়ণ সাহা মনি, সহ সাধারন সম্পাদক ইউনুস চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মোতালিভ পাঠান, কোষাদক্ষ্য আব্দুল মান্নান, প্রচার সম্পাদক সাইফুল্লাহ আল মামুন,সদস্য আব্দুল আওয়াল চৌধুরী উপস্থিথ ছিলেন।এসময় বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতির নেতৃবৃন্দরা বলেন মহাত্মা গান্ধী অহিংস আন্দোলনে বিশ্বাসী ছিলেন, তার জন্ম জয়ন্তী অহিংস দিবসে আমাদের দাবে যেন এদেশেও সহিংষতা ও জঙ্গীবাদ বন্ধ হয়। এবং লাঙ্গলবন্দে মহাত্মা গান্ধী ঘাটকে একটি পর্যটক কেন্দ্র হিসেবে নির্মান করার জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানানো হয়।
উল্লেখ্য, মহাত্মা গান্ধীকে হত্যা করার পর ১৯৪৭ সালে ১২ ফেব্রুয়ারী নারায়ণগঞ্জের লাঙ্গলবন্দে বক্ষ্মপুত্র নদে তার দেহাবশেষ বিসর্জন দেওয়া হয়। এর পর এই স্থানটিকে মহাত্মা গান্ধী ঘাট নাম করন করে তার আবখ্য মূর্তি স্থাপন করে স্মৃতি স্তম্ভ স্থাপন করা হয়। এর পর থেকে তার ভক্তরা এই তীর্থ স্থানে মহাত্মা গান্ধীর স্মৃতি স্তম্ভে শ্রদ্ধা নিবেদন করে আছে।#