শিরোনাম
হামলা আসামী ছিনিয়ে নেওয়ার মামলার আসামী গ্রেপ্তার
বন্দর প্রতিবেদকঃ বন্দরে পুলিশের উপর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে ২ আসামী ছিনিয়ে নেওয়ার মামলার ৭নং এজাহারভূক্ত আসামী শরিফ ওরফে বাক্কা শরিফ (৩২)কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতকে বুধবার (৭ জুন) দুপুরে বন্দর থানায় রুজুকৃত ৮(৬)২৩ নং মামলায় আদালতে প্রেরণ করেছে। এর আগে গত মঙ্গলবার (৬ জুন) রাতে বন্দর উপজেলার ফরাজিকান্দা এলাকায় অভিযান চালিয়ে উল্লেখিত মামলার এজাহারভূক্ত আসামীকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত হামলাকারি শরিফ ওরফে বাক্কা শরিফ উল্লেখিত এলাকার মৃত আব্দুল হক মিয়ার ছেলে।
উল্লেখ্য, গত রোববার (৪ জুন) রাতে বন্দর ফাঁড়ী পুলিশ এএসআই দিলীপ কুমার দাসসহ সঙ্গীয় র্ফোস ওয়ারেন্ট তামিল ও মাদক উদ্ধারের ডিউটি করা কালে বন্দর রেললাইন এলাকা থেকে ২ জন লোক সন্দিগ্ধ ভাবে ঘুরাফেরা করতে দেখে সন্দেহ হওয়ায় তাদের নাম পরিচয় জানতে চায়। ওই সময় উল্লেখিত ২ জন নাম পরিচয় জানাতে অনিহা প্রকাশ করে।
জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে হাজীপুর এলাকার মহিউদ্দিন গুইট্রা ছেলে ইমন ও একই এলাকার মহিউদ্দিন সরদার ছেলে আল আমিন চিৎকার চেচামেচি শুরু কর। ওই সময় তাদের সহযোগি হাফেজীবাগ এলাকার মজিব ওরফে মইজ্জা মিয়ার ছেলে শহীদ একই এলাকার রনি মিয়ার ছেলে রায়হান মুন্সিগঞ্জ সদর থানার দিগীরপাড় এলাকার বাবু মিয়ার ছেলে রাতুল বন্দর ঝাউতলা এলাকার মজিবুর মিয়ার ছেলে তুষার ফরাজিকান্দা এলাকার শরিফ ওরফে বাক্কা হাজীপুর এলাকার সোহেল হাফেজিবাগ এলাকার ,মনু মিয়ার ছেলে সাদিক হাজীপুর এলাকার মাহাবুব একই
এলাকার রানা মিয়ার ছেলে ইমরান চিতাশাল এলাকার রকি ও হাফেজীবাগ এলাকার মৃত মালেক মিয়ার ছেলে রনী ও চিতাশাল এরঅকার রকিসহ অজ্ঞাত ১০/১২ জন সন্ত্রাসী বেআইনী জনতাবদ্ধে আবদ্ধ হয়ে ১নং আসামী ইমনের হুকুমে বন্দর ফাঁড়ি কন্সেটেবল দিদার ও অপর কন্সেটেবল আল আমিনকে হত্যার উদ্দেশ্যে বেদম ভাবে পিটিয়ে উল্লেখিত ২ আসামীকে ছিনিয়ে নেওয়াসহ একটি ভিভো মোবাইল সেট ছিনিয়ে নেয়। এদিকে পুলিশ সন্ত্রাসী হামলার ঘটনার ওই রাতে বন্দরে বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মামলার ৩নং এজাহারভূক্ত আসামী শহীদ (২৮) ৪নং আসামী রায়হান (২৬) ৫নং আসামী রাতুল (১৯) ও সনিগ্ধ আসামী মনির (৩৮)কে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করে। #