সুবর্ন জয়ন্তীতে অনুরক্তি শিরোনামে পাঁচদিন ব্যাপি আন্তর্জাতিক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী সমাপ্ত
নারায়ণগঞ্জেের খবর প্রতিবেদকঃ রণবীর রায় চৌধুরী স্মৃতি সংসদের আয়োজনে ৫০ তম শ্রী শ্রী শ্যামা পূজার সুবর্নজয়ন্তীতে উদযাপনে অনুরক্তি শিরোনামে পাঁচদিন ব্যাপি আন্তর্জাতিক শিল্পকর্ম ও চিত্র প্রদর্শনী সমাপ্ত হয়েছে। শহরের নিতাইগঞ্জে রনবন আর্ট স্পেসে এ প্রদর্শনীতে ভারত – বাংলাদেশের ১৩ জন চিত্রশিল্পীর ৫৫ টি চিত্রকর্ম স্থান পায়। প্রবীন নবীন চিত্রশিল্পিদের আকা ছবিতে আধ্যাত্মিক সাধনা, ধর্মীয় অনুভুতি ও শ্যামা মায়ের কর্মযজ্ঞ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। যা আগত দর্শনার্থীদের মুগ্ধতায় আনন্দিত করেছে। এমন শৈল্পিক আয়োজনে খ্যাতিমান চিত্রশিল্পিদের আকা ছবিতে আধ্যাত্মিক সাধনা, ধর্মীয় অনুভুতি ও শ্যামা মায়ের কর্মযজ্ঞ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
যা আগত দর্শনার্থীদের মুগ্ধতায় আনন্দিত করেছে।
আয়নার ওপর আঁকা ছোট ৩০ টি চিত্রকর্মে মরমি সাধকদের আত্মদর্শনের উপায় ফুটিয়ে তুলেছেন শিল্পী নাসির আহমেদ । বাঙালির আত্মদর্শন ও লোকায়ত দর্শনের ওপর আঁকা এসব চিত্রকর্মের প্রদর্শনী
এ বিষয়ে আগত দর্শনার্থীরা জানিয়েছেন। এমন আয়োজন প্রশংসনীয়। একদিক শ্যামা উৎসব অন্যদিকে খ্যাতিমান শিল্পিদের শিল্পকর্ম প্রদর্শনে অনেক ভাল লেগেছে। আমরা শিল্পির শিল্পকর্ম তুলির আচরে ভিন্ন ভাবে শ্যামা মা কে দেখতে পেয়েছি।
প্রদর্শনীতে অংশগ্রহন করা প্রবীন ও নবীন চিত্র শিল্পিদের মধ্যে ভারত ও বাংলাদেশের ১৩ জন শিল্পিরা হলো রণজিৎ দাস, তরুণ ঘোষ, সমীরণ চৌধুরী, গুপু ত্রিবেদী, বিশ্বজিৎ গোস্বামী, গোপাল চন্দ্র নস্কর, মনির মৃত্তিক, খন্দকার নাসির আহম্মদ, মুনতাসীর মঈন, লিটন সরকার, জিয়াউর রহমান জয়, দিতিপ্রিয়া রায় চৌধুরী এবং জয় কে রায় চৌধুরী।
এ শিল্পিরা তাদের চিত্রকর্মের কথা তুলে ধরে জানালেন। রণবীর রায় চৌধুরী স্মৃতি সংসদের ৫০ তম পূজায় সুবর্নজয়ন্তীতে রনবন আর্ট স্পেস এমন সুন্দর একটি আয়েজন আমাদেও উদ্বেলিত করেছে। অনেক ভাল লেগেছে এমন আয়োজনে অংশ নিতে পেরে।
প্রদর্শনীতে আয়নার ওপর আঁকা ছোট ৩০ টি চিত্রকর্মে মরমি সাধকদের আত্মদর্শনের উপায় ফুটিয়ে তুলেছেন শিল্পী নাসির আহমেদ । বাঙালির আত্মদর্শন ও লোকায়ত দর্শনের ওপর আঁকা এসব চিত্রকর্ম দর্শনার্থীদের প্রশংসা কুড়িয়েছে।
এ বিষয়ে আয়োজক রণবন আর্ট স্পেস এর প্রতিষ্ঠাতা জয় কে রায় চৌধুরী জানিয়েছেন, পারিবারিক ভাবে স্বর্গীয় পিতা রনবীর রায় চৌধুরী এ শ্যামা পূজার শুরু করেন। এর পর সারা দেশ ও কলকাতায় এ পূজার খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। এবছর ৫০ বছর অতিক্রম করলো এ পূজ। আগামীতেও এমন আয়োজন চলমান থাকবে। #